বাংলাদেশে সংরক্ষণ ব্যবস্থা সংস্কারের অর্থাৎ কোটা সংস্কারেরদাবিতে গত কয়েক সপ্তাহ ধরে ছাত্রবিক্ষোভে উত্তাল বাংলাদেশ। এই আন্দলোনের জেরে নিহতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৫০। এখনও পর্যন্ত সেই পরিসংখ্যানই জানিয়েছে সংবাদ সংস্থা এএফপি।বিক্ষোভ পরিস্থিতি সামাল দিতে নামানো হয়েছে সেনাবাহিনী।
এছাড়াও শুক্রবার রাত থেকে বাংলাদেশ জুড়ে কার্ফু জারি করেছে শেখ হাসিনা সরকার। এর মাঝেই সীমান্ত পেরিয়ে দলে দলে ভারতে ফিরে আসছেন বাংলাদেশে পাঠরত পড়ুয়ারা। শুক্রবার যাঁরা দেশে ফিরেছেন,তাঁদের বেশিরভাগই মেঘালয়,হরয়ানা, ত্রিপুরা, জম্মু ও কাশ্মীরের বাসিন্দা। বিক্ষোভের জেরে বাংলাদেশে ট্রেন, মেট্রো পরিষেবা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
এরপরেই দেশে ফেরার জন্য সড়কপথে গাড়ি করে সীমান্ত পেরিয়েছেন পড়িয়ারা। অনেক বিদেশি ছাত্রছাত্রীও ভারত হয়ে দেশে ফিরছেন। মূলত দুটি রাস্তা ধরেছিলেন তাঁরা। একটি ত্রিপুরার আগরতলার কাছে আখুরা স্থলবন্দর হয়ে এবং দ্বিতীয় পথটি মেঘালয়ের দাওকী স্থলবন্দর হয়ে।
পশ্চিমবঙ্গ,ত্রিপুরা ও মেঘালয় দিয়ে প্রবেশ করছে তাঁরা। শুধু শুক্রবারই ভারতে ফিরেছেন ৩০০-র বেশি পড়িয়া। সাম্প্রতিক পরিস্থিতিতে সেখানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ। তাঁরা বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনও না কোনও কোর্স করছিলেন।