নবান্ন অভিযানে তমুল বিক্ষোভ, গ্রেফতার ছাত্র সমাজের আরও ১ নেতা
#StudentProtest#ArrestedLeaders#ProtestCrackdown#NabannaProtest#PoliceAction#PoliticalTension#FreedomOfSpeech#StudentActivism#WestBengalPolitics#PeacefulProtest#LegalRights#ProtestArrests#JusticeForStudents#PoliticalArrests#DemocracyUnderThreat
ছাত্র সমাজের আরও এক নেতাকে গ্রেফতার করল পুলিস। এনিয়ে তৃতীয়জন গ্রেফতার হল। এর আগে সায়ন লাহিড়ি ও শুভঙ্করকে গ্রেফতার করেছিল পুলিস। এবার গ্রেফতার প্রবীর দাস। নবান্ন অভিযানে গোলমালের ক্ষেত্রে এদের বড় ভূমিকা ছিল। সাংবাদিক সম্মেলন করে ওই তিনজন নবান্ন অভিযানের ডাক দেয়।
মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতে নবান্ন অভিযান করে ছাত্র সমাজ নামে একটি অজানা সংগঠন। সেই অভিযানের কোনও অনুমতি ছিল না। ফলে পুলিস সেই অভিযানকে বেআইনি বলে ঘোষণা করে। ওই অভিযানে জায়গায় জায়গায় পুলিসের সঙ্গে সংঘর্ষ হয় বিক্ষোভকারীদের। কমপক্ষে ২৫ জন পুলিস আহত হয়। একজন পুলিসকর্মীর চোখ নষ্ট হয়ে গিয়েছে। একটি গেস্টহাউস থেকে প্রবীরকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
ওই গ্রেফতার নিয়ে বিজেপি নেতা সজল ঘোষ বলেন, অত্যন্ত লজ্জার, দুর্ভাগ্যজনক। আমি ওই তিনজনের কাউকেই চিনি না। চোখেও দেখিনি। এদেরকে কেন গ্রেফতার করা হল? এদেরকে কি ইট মারতে দেখা গিয়েছে, প্ররোচনা দিয়েছিল? আদৌ ওই ৩ জন ঘটনার দিন এসেছিল কিনা তাও জানা যায়নি। পুলিস বলেছিল অভিযান বেআইনি। তার পরেও কেন পুলিস বলেছিল শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে কোনও বলপ্রয়োগ হবে না। এদেরকে কি পুলিসকে মারধর করতে দেখা গিয়েছে। এরা হয়তো ডাক দিয়েছিল। সেই ডাকে মানুষ গিয়েছে।
ওই গ্রেফতারি নিয়ে বিশিষ্ট আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য বলেন, গ্রেফতার করে শান্তিপূর্ণ আন্দোলন বন্ধ করা যায় না। এই আন্দোলনের পেছনে যদি অন্য কোনও উদ্দেশ্য থাকতে তাহলে সেটা বের করার জন্য জিজ্ঞাসাবাদ করা যেতে পারে। যারা অভিযানের ডাক দিয়েছিলেন তারা ছাত্র কিনা তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। তবে গোটা বিষয়টি খতিয়ে দেখা দরকার
+ There are no comments
Add yours