আজ ২২শে শ্রাবণ। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ৮১তম প্রয়াণ দিবস। বাংলা ১৩৪৮ সনের বাইশে শ্রাবণ কলকাতায় পৈত্রিক বাসভবনে ইহলোক ত্যাগ করেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, বাংলাদেশে বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন:
- জাতীয় সঙ্গীত: “আমার সোনার বাংলা” বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত হিসেবে গৃহীত হয়, যা জাতির পরিচয় ও চেতনার প্রতীক।
- শিক্ষা: ঠাকুর শান্তিনিকেতনে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন, যা বাংলাদেশের শিক্ষাকে প্রভাবিত করে সামগ্রিক শিক্ষা এবং সাংস্কৃতিক বিনিময়ের উপর জোর দেয়।
বাংলাদেশের অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, যেমন ঠাকুর স্কুল ও কলেজ, তার নামে নামকরণ করা হয়েছে, যা দেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় তার স্থায়ী প্রভাব প্রতিফলিত করে। - স্বাধীনতার অনুপ্রেরণা: ঠাকুরের লেখা এবং দর্শন বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও আত্মপরিচয়ের সংগ্রামে অনুপ্রাণিত করেছিল। বাংলাদেশের স্বাধীনতায় অনেকের মনে অনুপ্রেরণা জাগিয়ে ছিল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ,আর আজ সেই বাংলাদেশের বুকেই তার মূর্তি ভেঙে ফেলা হচ্ছে । বাঙালির জন্য এটা লজ্জার বিষয়!
এদিকে আজ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রবীন্দ্রনাথকে। এক্স হ্যান্ডেলে একটি পোস্টে মুখ্যমন্ত্রী লেখেন– ‘বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রয়াণ দিবসে আমাদের প্রাণের ঠাকুরকে জানাই আমার অন্তরের শ্রদ্ধা ও প্রণাম। বছরের প্রতিটা দিনে, প্রতিটি মূহূর্তে তিনি আমাদের ঘিরে রয়েছেন। ওঁর আদর্শই আমাদের পাথেয়। তিনিই আমাদের দিক্নির্দেশক