সবুজ মধ্যেই রয়েছে ক্যাপসিকামের বিশেষ গুনাগুন-
প্রতিদিন খাদ্যতালিকায় সবুজ ক্যাপসিকাম থাকলে বিশেষ উপকার মেলে, সবুজ ক্যাপশিকাম খেলে কোলেস্টেরল, রক্তে শর্করার মাত্রা ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি অনেকটাই কমে। সেই সঙ্গে সবুজ ক্যাপসিকামে উপস্থিত লুটেইন নামক একটি উপাদান দৃষ্টিশক্তি বাড়াতেও সহায়ক। শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে প্রতিদিনের খাবারে ক্যাপসিকাম খাওয়া সবচেয়ে ভালো হতে পারে।
তিনপ্রকার ক্যাপাসিকামের মধ্যে সবুজ ক্যাপসিকাম হলো অন্যতম ক্যাপসিকাম। আসলে সবুজ ক্যাপসিকাম ছাড়াও লাল ও হলুদ ক্যাপসিকামও বাজারে সহজলভ্য এবং সব ধরনের ক্যাপসিকামই পুষ্টিগুণে ভরপুর। কিন্তু সবুজ ক্যাপসিকামকে অন্য সব ক্যাপসিকামের চেয়ে বেশি উপকারী বলে মনে করা হয়। তাহলে আসুন জেনে নেওয়া যাক সবুজ ক্যাপসিকাম খাওয়ার উপকারিতা
সবুজ ক্যাপসিকাম অনেক ভিটামিন এবং খনিজ সমৃদ্ধ। সবুজ ক্যাপসিকাম খাওয়ার কয়েকটি অনন্য উপকারিতা রয়েছে।
সবুজ ক্যাপসিকাম মানুষের অন্ত্রের জন্য খুবই উপকারী। আসলে সবুজ ক্যাপসিকামে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। যা খেলে শরীরের পরিপাকতন্ত্র মজবুত হয় এবং অন্ত্রে ক্যান্সারের মতো রোগ হওয়ার আশঙ্কা থাকে না।এতে রয়েছে যা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট । সবুজ ক্যাপসিকামকে ভিটামিন সি-এর সেরা উৎস হিসেবেও বিবেচনা করা হয়। এমন পরিস্থিতিতে সবুজ ক্যাপসিকাম খেলে উচ্চ রক্তচাপ, ক্যান্সার ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমে।
সবুজ ক্যাপসিকাম খেলে কোলেস্টেরল, রক্তে শর্করার মাত্রা ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। যার কারণে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে। সেই সঙ্গে সবুজ ক্যাপসিকামে উপস্থিত লুটেইন নামক একটি উপাদান দৃষ্টিশক্তি বাড়াতেও সহায়ক। এমনকি ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে সবুজ ক্যাপসিকাম। নিত্যআহারে ক্যাপসিকাম অতি প্রয়োজনিয় উপাদান।
+ There are no comments
Add yours