যৌনাঙ্গে, ঘাড়ে, গলায়, কাঁধে, হাতে, বাঁ পায়ের হাঁটু – সর্বত্র গভীর ও ভয়াবহ ক্ষত। রক্তক্ষরণের চিহ্ন রয়েছে খুলির নীচে ও ফুসফুসে।
আর জি কর মেডিকেলের মহিলা চিকিৎসকের সঙ্গে যা ঘটেছে , এবং যেভাবে তাকে ধর্ষণ ও খুন করা হয়েছে তা ভয়ানক নৃশংস, ঘৃণ্য, নক্কারজনক, কোন বিশেষণ ই যথেষ্ট নয়।যেভাবে উদ্ধার হয়েছে তাঁর দেহ, তা ভয়াবহ। নির্যাতিতার ময়নাতদন্তের রিপোর্টে উঠে এল এমন তথ্য, যা ভাবলেও গা – শিউরে ওঠে। ভয়াবহতা এতটাই যে. শিরদাঁড়ায় বয়ে যায় শীতল স্রোত। জানা যাচ্ছে, নির্যাতিতা শরীরের বাইরে ও ভিতরে বীভৎস সব ক্ষত, যা তৈরি হয়েছে তাঁর মৃত্যুর আগেই। আর তারপর তাঁকে শেষ করে দেওয়া হয়েছে শ্বাসরোধ করে।
দুই গালে অজস্র ক্ষতচিহ্ন, ঠোঁটের বাইরে, ভিতরে একাধিক আঘাত, ডান দিকের চোয়ালে ক্ষতচিহ্ন, নাক ও ঠোঁটের মাঝের অংশে আঘাতের দাগ। যৌনাঙ্গে, ঘাড়ে, গলায়, কাঁধে, হাতে, বাঁ পায়ের হাঁটু – সর্বত্র গভীর ও ভয়াবহ ক্ষত। রক্তক্ষরণের চিহ্ন রয়েছে খুলির নীচে ও ফুসফুসে। আর জি কর মেডিক্যাল কলেজের তরুণী চিকিৎসকের ময়নাতন্তের রিপোর্টে এমনই ভয়াবহ তথ্য উঠে আসছে।