কোন্দল দলের অন্দরে
রায়গঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্র থেকে বিজেপি বিধায়ক হয়ে পরে তৃণমূলে যোগদান করে লোকসভা ভোটে তৃণমূলের টিকিটে রায়গঞ্জ লোকসভা কেন্দ্রে প্রার্থী হয়ে লড়াই করে পরাজিত হয় কৃষ্ণ কল্যাণী। এরপরেই শুরু হয় দলের অন্দরে অভিযোগ পাল্টা অভিযোগের পালা। প্রার্থী হয়ে প্রথম থেকেই জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী ছিলেন কৃষ্ণ কল্যাণী।
অন্তর্ঘাতের অভিযোগ তুল সরব হয়েছেন রায়গঞ্জের তৃণমূল প্রার্থী কৃষ্ণ কল্যাণী। তিনি বলেন, যাঁরা দলে থেকে বিভীষণের কাজ করেছেন, তাঁদের কাউকেই রেয়াত করা হবে না। দলনেত্রী আমাকে ফোন করেছিলেন। ফলাফলের রিপোর্ট কার্ড তাঁকে পাঠাব।
কৃষ্ণর অন্তর্ঘাতের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে রায়গঞ্জ পুরসভার প্রশাসকমণ্ডলীর চেয়ারপার্সন তথা তৃণমূলের জেলা মুখপাত্র সন্দীপ বিশ্বাস বলেন, তৃণমূলের এই ভরাডুবির জন্য সরাসরি আমাদের প্রার্থী কৃষ্ণই দায়ি।তিনি আরো বলেন, নিজের বিধানসভা এলাকায় ৪৭ হাজার ভোটে তিনি কেন পিছিয়ে। তাছাড়াও প্রার্থীর অহঙ্কার, একলা চলো নীতি, মানুষের সঙ্গে বিচ্ছিন্ন থাকার ফল দলকে ভুগতে হয়েছে।