পাতে থাকলে ডিম পুষ্টি থাকবে হাতের মুঠোয়।
#BoiledEggs#HealthyBreakfast#EggNutrition#DietitianApproved#EggBenefits#HealthyEating#EggsForHealth#BoiledVsFried#NutritionalValue#ProteinRich#BrainHealth#LowCalorieDiet#CholesterolControl#EggLovers#asianews
অনেকেরই সকালের খাদ্য তালিকায় ডিম থাকে তবে বেশিরভাগই সেদ্ধ ডিম খান প্রাতঃরাসে, পুষ্টিবিদরা এটাকে স্বাস্থ্যকর অভ্যাস বলছেন। পুষ্টিবিদদের মতে একটি সেদ্ধ ডিম এ এক্সট্রা চর্বি বা উপাদান ছাড়াই সেদ্ধ করা হয় বলে তার বেশির ভাগ প্রাকৃতিক পুষ্টি উপাদান বজায় থাকে। অর্থাৎ এতে কম ক্যালরি থাকে। সেদ্ধ ডিমে প্রয়োজনীয় বেশির ভাগ পুষ্টি বজায় থাকে।একটি গোটা ডিমে থাকে ৭২ ক্যালোরি, বি ১২ থাকে ভরপুর সেদ্ধ ডিম এ সেদ্ধ ডিমে কোলিন থাকে মাত্রাতিরিক্ত যা মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ও বিকাশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান। কোলেস্টেরল কমাতেও কিন্তু সাহায্য করে সেদ্ধ ডিম।
অপর দিকে ডিম ভাজাতে বাড়টি স্বাদ আনতে পেঁয়াজ, মরিচ, ধনেপাতা, টমেটো, মাখনের মতো বিভিন্ন উপকরণ মেশানো হয় সমীক্ষা বলছে এসব উপকরণ স্বাস্থ্যের জন্য নাকি উপকারী। বিশেষ করে শিশু-কিশোরদের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। এ ছাড়া সেদ্ধ ডিমের চেয়ে ভাজা ডিমে ফসফরাস বেশি থাকায় দেহের হাড় মজবুত করে এই ফসফরাস। পাশাপাশি প্রোটিন ও অন্যান্য পুষ্টি উপাদান সেদ্ধ আর ভাজা ডিমে প্রায় কাছাকাছি পরিমাণ থাকে।
তবে ডিম বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সয়াবিন তেলে ভাজা হয়, সে কারণে এতে ট্রান্সফ্যাট থাকে বেশি, যা হৃৎস্বাস্থ্যের জন্য খারাপ। সয়াবিন তেলে প্রচুর ট্রান্সফ্যাট পাওয়া যায়, যা হৃদ্রোগের ঝুঁকি বাড়ায়। যদি বেশি পরিমাণ শাকসবজি ও পনির যোগ করে ডিম ভাজা যায়, তাহলে এর সামগ্রিক পুষ্টির মান বাড়ে। তবে মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টের (ভিটামিন ও খনিজ) দিক থেকে ভাবলে, সেদ্ধ ও ভাজা ডিমের পুষ্টিগুণ প্রায় সমান সমান। ভিটামিন ডি রিবোফ্লাবিন, যা দেহে শক্তি উৎপাদনে সাহায্য করে। এর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট চোখের জন্য ভালো। ডিমের পুষ্টিগুন জানা থাকলেও প্রায় প্রশ্ন উঠে স্বাস্থ্যের জন্য ডিম সেদ্ধ নাকি ভাজা করে খাওয়া উচিত।
অনেকেই সকালে ডিম সেদ্ধ খান। পুষ্টিবিদরা এটাকে স্বাস্থ্যকর অভ্যাস বলছেন। পুষ্টিবিদদের মতে একটি সেদ্ধ ডিম এক্সট্রা চর্বি বা উপাদান ছাড়াই সেদ্ধ করা হয় বলে তার বেশির ভাগ প্রাকৃতিক পুষ্টি উপাদান বজায় থাকে।
