রাতটা সেদিন মেয়েদের ছিল। কর্মক্ষেত্রে মেয়েদের নিরাপত্তার দাবীতে রাস্তা দখলের রাত। কর্মক্ষেত্রে নির্যাতনের মর্মান্তিক শিকার হয়েছেন এক তরুণী। যাঁর জন্য সহমর্মিতায় সে রাতে নারীপুরুষ নির্বিশেষে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে মানুষ জড়ো হয়েছিলেন রাস্তায়। রাস্তায়, যেখানে আমাদের সহকর্মী কনস্টেবল শম্পা প্রামাণিকের কর্মক্ষেত্র। বিধাননগর পুলিশ কমিশনারেটের কর্মী শম্পার কাজ নাগরিকদের নিরাপত্তা দেওয়া। শম্পা ১৪ অগস্টের রাতে নিজের কাজটাই করছিলেন বাগুইআটিতে। রাতে যাঁরা রাস্তায় হাঁটছিলেন, শম্পা তাঁদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার দায়িত্বে ছিলেন। কাজ করছিলেন রাস্তায়, নিজের কর্মক্ষেত্রে দাঁড়িয়ে। হঠাৎই বিনা প্ররোচনায় জমায়েতের মধ্য থেকে পুলিশের দিকে উড়ে আসে বেশ কিছু ইট, যার একটি গিয়ে লাগে শম্পার মুখে। সঙ্গের ছবিটি শম্পার।
ঘটনার জেরে পাঁচজনকে গ্রেফতার করেছি আমরা, শাস্তি সুনিশ্চিত করার চেষ্টা করব, এসব নেহাতই পারিপার্শ্বিক তথ্য এ ক্ষেত্রে।হচ্ছে প্রতিবাদ রাত দখলের লড়াই ছিল ১৪ই অগাস্ট বিধাননগর পুলিশ কমিশনারেট কর্মী শম্পা প্রামানিক সেদিন ডিউটিতে ছিল। কর্মক্ষেত্রে মেয়েদের নিরাপত্তার দাবীতে রাস্তা দখলের রাত। কর্মক্ষেত্রে নির্যাতনের মর্মান্তিক শিকার হয়েছেন এক তরুণী চিকিৎসক যাঁর জন্য সে রাতে নারীপুরুষ নির্বিশেষে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে মানুষ জড়ো হয়েছিলেন রাস্তায়। রাস্তায়, ছিল কনস্টেবল শম্পা প্রামাণিকের কর্মক্ষেত্র। শম্পার কাজ নাগরিকদের নিরাপত্তা দেওয়া সেই রাতে বাগুইআটিতে। রাতে যাঁরা রাস্তায় হাঁটছিলেন, শম্পা সেদিন কাজ করছিলেন রাস্তায়, আচমকা ভিড়ের মধ্য থেকে পুলিশের দিকে উড়ে আসে বেশ কিছু ইট,ইটের আঘাতে শম্পার মুখ থেকে তখন রক্ত ঝরছে। ওই দিন ঘটনার জেরে পাঁচজনকে গ্রেফতার হয়েছে বলে দাবি করেছে বিধাননগর পুলিশ কমিশনারেট। প্রমাণিত হলে যথাযত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।