IBM,TCS,WIPRO বা যেকোনো কোম্পানির সাহায্য নিতে পারে সিবিআই সংস্থা। পৃথিবীর যে কোন বিশেষজ্ঞদের শরণাপন্ন হতে পারবে সিবিআই, নির্দেশ হাইকোর্টের। প্রয়োজনে সরকারি বেসরকারি তথ্যপ্রযুক্তির সাহায্য নিতে পারবে সিবিআই।
কলকাতা হাইকোর্টের তরফ থেকে সিবিআইকে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির মামলায় তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।ইতিমধ্যে সিবিআই তার জন্য বহু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিল। বহুজনকে গ্রেফতার করেছিল। তার তদন্ত এখনো সিবিআইরা করছে।
২০১৪ সালে যে টেট নেয়া হয়েছিল সেই টেটের ও এম আর সিট নষ্ট করে দেওয়া হয়েছিলো।
ও এম আর এর যে মূল তথ্য রয়েছে সেটিকে মূল্যায়ন সংস্থা- কারির হার্ডডিক্স কে রয়েছে সেটাকে উদ্ধার করার জন্য কলকাতা হাইকোর্ট গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিয়েছে , এবং তার পরিপ্রেক্ষিতে কলকাতা হাইকোর্টে আজকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে সিবিআই মনে করলে দেশের এবং বিদেশের যে কোন প্রান্তের বিশেষজ্ঞদের সাহায্য নিতে পারবে। সেটা সরকারি বেসরকারি তথ্য প্রযুক্তির ও সাহায্য নিতে পারে, এমনকি টিসিএস, উইপ্রোর মত সংস্থা হতে পারে।এর পাশাপাশি এথিক্যালি হ্যাকিং এর সাহায্য নিতে পারে।
তার জন্য প্রয়োজনীয় খরচ করতে হবে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ কে কলকাতা হাইকোর্ট নির্দেশ দিয়েছে। যে মূল্যায়ন সংস্থা এই মূল্যায়ন পত্রটি স্ক্যান করেছিল তাদের তরফ থেকে কোন মূল তথ্য পাওয়া যাচ্ছিল না বলে সিবিআই তরফ থেকে অভিযোগ।
ফলতো এই নির্দেশ সিবিআই এর ইনভেস্টিগেশন কে আরো যৌক্তিকতার সাথে দ্রুততার সাথে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে বলে মনে করছে সিবিআই