চাঁদের মাটিতে ট্রেনের ব্যবস্থা-
সুমনা :
সুখবর চাঁদের (moon) মাটিতে ট্রেন (train) চালানোর ব্যবস্থা করছে নাসা।
সরাসরি এবার চাঁদের মাটিতে ট্রেনব্যবস্থা করতে চাইছে করতে চাইছে নাসা। চাঁদে ট্রেন চালানোর ভাবনার কারণও রয়েছে অনেক, এমন অভিনবত্ব দেখে অবাক গোটা বিশ্ব।
ইতিমধ্যে চাঁদের মাটি স্পর্শ করেছে বিশ্বের ৫টি দেশ। আমেরিকা, রাশিয়া, চিন, ভারত ও জাপান। তবে চাঁদ নিয়ে মহাকাশ বিজ্ঞানীদের ভাবনা এখন অন্য পর্যায়ে রূপান্তরিত।
এমনিতেই পৃথিবী ছাড়াও অন্য এক গ্রহে কিংবা উপগ্রহে বসবাসের পাকাপোক্ত বন্দোবস্ত করতে উঠেপড়ে লেগেছেন বিজ্ঞানীরা। আর সেই লক্ষ্যে তাঁদের প্রথম পছন্দ চাঁদ এবং মঙ্গলগ্রহ।
আগামী ২০৩০ এর মধ্যেই সালের মধ্যেই একটি পাকাপাকি গবেষণাস্থল বানিয়ে ফেলার ভাবনা রয়েছে নাসার। চাঁদে মানুষ গেলে যাতে চাঁদের মাটিতে দূর দূরান্ত পর্যন্ত তাঁরা ঘুরে দেখতে পারেন সেজন্য গাড়ির বন্দোবস্ত তো পাকা করছেই নাসা।
সেই সঙ্গে জিনিসপত্র নিয়ে এক জায়গা থেকে চাঁদের অন্য জায়গায় যাওয়ার জন্য রেলপথে যোগাযোগের ব্যবস্থাও করতে চলেছে তারা।
নাসা এই প্রচেষ্টা বহুদিনের ফল যার নাম দিয়েছে “ফ্লেক্সিবল “লেভিটেশন অন এ ট্র্যাক বা এফএলওএটি বা ফ্লোট। এটি কার্যকরী করতে পারলে চাঁদের মাটিতে যোগাযোগ অনেকটাই শক্তিশালী হবে।
চাঁদের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে দ্রুত যোগাযোগ স্থাপন করতে এমন একটি বিশেষ ধরনের রেললাইন এবং বিশেষ স্টেশন অবশ্যই প্রয়োজন। নাসার এমন প্রয়াস আগামী দিনে চাঁদে থাকার স্বপ্নকে সার্থক করার পথে এগিয়ে নিয়ে যেতে বলে আশাবাদী বিজ্ঞানীরা।